দালালির একটা সীমা থাকা উচিৎ। কিন্তু আওয়ামীলীগ সেই সীমাও লঙ্ঘন করেছে। সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক আমাদের মত একটা দেশের জন্য।
দেশের এই ক্রান্তি লগ্নে, তারা দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার বিচার মনে হয় করেই ছাড়বে। দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা এখন সমাধান করার সময় নয়।
কী অবাক কান্ড, তৎকালীন সরকারের আমলে আমরা জানতে পর্যন্ত পারি নি অস্ত্রের চালানের মধ্যে আসলে কী কী অস্ত্র ছিল। তারা ব্যাপারটিকে ধাপাচাপা দিয়ে রেখেছিল। এবং বগুড়ায় আটক অস্ত্র ও গুলির চালানের সাথেও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জড়িত, এই খবর আজকের পেপারে রয়েছে।
মাত্র দুইজন সার্জেন্টের জেদ ধরে শুরু হয়েছিল দশ ট্রাক অস্ত্রের চালান আটক। সেই সার্জেন্টদের অনেক পয়সা সেধেও কোন লাভ হলো না। তাহলে সেই সার্জেন্ট গুলাও আসলে ভারতের দালাল ছিল। তারা নিজের দেশ ভারতকে রক্ষা করার জন্যই এহেন কাজ করেছেন। সাথে সাথে সেনাবাহিনী বিডিআর তলব করে অস্ত্রের চালান বন্ধ করে দিয়েছিলেন। উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জড়িত দেখেই মামলাটা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল।
অস্ত্রের চালান ভারতের উলফার জন্য আনা হয়। তারা আমাদের দেশের ভেতর দিয়ে অস্ত্র পাচার করতে উদ্বত হয়। দুই সার্জেন্টের এক সার্জেন্টকে তারা বলেন, আমরা আপনাদের স্বাধীনতার সময় অনেক সাহায্য করেছি, আপনারা আমাদের (আসামের) স্বাধীনতার খাতিরে এই চালানে বাঁধা দিবেন না।
তখনকার সরকার চট্টগ্রামে লুকিয়ে থাকা উলফা ও আসাম লিবারেশন ফ্রন্টের সদস্যদের গ্রেফতার করেনি। যদিও করা উচিৎ ছিল।
ভারত আমাদের দুইচোখে বিষ। তবু অল্প খরচে চিকীৎসা, আর শিক্ষার জন্য ভারতের বাজার আমাদের জন্য আদর্শ হয়ে যাচ্ছে। যতই তাদের গালি দেই না কেন, কীডনির কিছু হলেই কিন্তু ভারত ছাড়া গতি নাই। ভারত একটা বিশাল দেশ। পৃথিবীর ৬ নম্বর বৃহত্তম দেশ। আর আমরা নব্বই তম। সুতরাং ভারতের সাথে কোন কিছুতেই পেরে ওঠা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। ওরা আমাদের উপর সহজেই দোষ চাপাতে পারে, আমাদেরকে নিজেদের মত নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এর আরেকটা কারণ তারা অনেক বেশি উন্নত। আর আমাদের অবস্থা দিনকে দিন খারাপের দিকে যাচ্ছেই।
এ কথাটা বলার একটা কারণ আছে। সেটা হলো গত ৯/২৬/০৮ তারিখে মুম্বাইতে সন্ত্রাসী হামলা হয়। সেখানে অনেক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। ভারত বাংলাদেশের দিকে অঙ্গুলী নির্দেশ করলে, আমাদের মোল্লাদের লুঙ্গি তুলে দৌড় দেওয়া ছাড়া কিছু করার ছিল কী? দশ ট্রাক অস্ত্রের কোন বিচার হয়নি, বগুড়ায় বিশাল ধরণের অস্ত্রের চালান আটক হওয়ার পরেও তার কোন বিচার হয় নাই গত সরকারের আমলে। ভারত সরকার ইচ্ছা করলেই কিন্তু আমাদের এইসবের বিচার না করার অজুহাত দেখিয়ে মুম্বাই হামলার পেছনে আমাদের হাত আছে বলে চালিয়ে দিতে পারত। কিন্তু তারা তা করেনি।
পাকিস্তানের এই অবস্থার পেছনে যেসকল কারন আছে, তার মধ্যে একটি হলো ওরা কোনরকম অপরাধের বিচার করতে পারে না। যে পন্থা আমাদের দেশে গত সরকার অবলম্বন করেছিল। তারা এই ধরণের বড় বড় ঘটনার কোন বিচার করেনি। গ্রেনেড হামলার কোন বিচার করেনি। শেষটায় মিডিয়ার বিরক্তির কারণে জঙ্গীদের বিচার করা শুরু করে। বিএনপি জামাত জোট সরকার আরও পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতায় থাকলে হয় পাকিস্তান হতে আমাদের বেশি সময় লাগত না।
দেশের এই ক্রান্তি লগ্নে, তারা দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার বিচার মনে হয় করেই ছাড়বে। দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা এখন সমাধান করার সময় নয়।
কী অবাক কান্ড, তৎকালীন সরকারের আমলে আমরা জানতে পর্যন্ত পারি নি অস্ত্রের চালানের মধ্যে আসলে কী কী অস্ত্র ছিল। তারা ব্যাপারটিকে ধাপাচাপা দিয়ে রেখেছিল। এবং বগুড়ায় আটক অস্ত্র ও গুলির চালানের সাথেও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জড়িত, এই খবর আজকের পেপারে রয়েছে।
মাত্র দুইজন সার্জেন্টের জেদ ধরে শুরু হয়েছিল দশ ট্রাক অস্ত্রের চালান আটক। সেই সার্জেন্টদের অনেক পয়সা সেধেও কোন লাভ হলো না। তাহলে সেই সার্জেন্ট গুলাও আসলে ভারতের দালাল ছিল। তারা নিজের দেশ ভারতকে রক্ষা করার জন্যই এহেন কাজ করেছেন। সাথে সাথে সেনাবাহিনী বিডিআর তলব করে অস্ত্রের চালান বন্ধ করে দিয়েছিলেন। উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জড়িত দেখেই মামলাটা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল।
অস্ত্রের চালান ভারতের উলফার জন্য আনা হয়। তারা আমাদের দেশের ভেতর দিয়ে অস্ত্র পাচার করতে উদ্বত হয়। দুই সার্জেন্টের এক সার্জেন্টকে তারা বলেন, আমরা আপনাদের স্বাধীনতার সময় অনেক সাহায্য করেছি, আপনারা আমাদের (আসামের) স্বাধীনতার খাতিরে এই চালানে বাঁধা দিবেন না।
তখনকার সরকার চট্টগ্রামে লুকিয়ে থাকা উলফা ও আসাম লিবারেশন ফ্রন্টের সদস্যদের গ্রেফতার করেনি। যদিও করা উচিৎ ছিল।
ভারত আমাদের দুইচোখে বিষ। তবু অল্প খরচে চিকীৎসা, আর শিক্ষার জন্য ভারতের বাজার আমাদের জন্য আদর্শ হয়ে যাচ্ছে। যতই তাদের গালি দেই না কেন, কীডনির কিছু হলেই কিন্তু ভারত ছাড়া গতি নাই। ভারত একটা বিশাল দেশ। পৃথিবীর ৬ নম্বর বৃহত্তম দেশ। আর আমরা নব্বই তম। সুতরাং ভারতের সাথে কোন কিছুতেই পেরে ওঠা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। ওরা আমাদের উপর সহজেই দোষ চাপাতে পারে, আমাদেরকে নিজেদের মত নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এর আরেকটা কারণ তারা অনেক বেশি উন্নত। আর আমাদের অবস্থা দিনকে দিন খারাপের দিকে যাচ্ছেই।
এ কথাটা বলার একটা কারণ আছে। সেটা হলো গত ৯/২৬/০৮ তারিখে মুম্বাইতে সন্ত্রাসী হামলা হয়। সেখানে অনেক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। ভারত বাংলাদেশের দিকে অঙ্গুলী নির্দেশ করলে, আমাদের মোল্লাদের লুঙ্গি তুলে দৌড় দেওয়া ছাড়া কিছু করার ছিল কী? দশ ট্রাক অস্ত্রের কোন বিচার হয়নি, বগুড়ায় বিশাল ধরণের অস্ত্রের চালান আটক হওয়ার পরেও তার কোন বিচার হয় নাই গত সরকারের আমলে। ভারত সরকার ইচ্ছা করলেই কিন্তু আমাদের এইসবের বিচার না করার অজুহাত দেখিয়ে মুম্বাই হামলার পেছনে আমাদের হাত আছে বলে চালিয়ে দিতে পারত। কিন্তু তারা তা করেনি।
পাকিস্তানের এই অবস্থার পেছনে যেসকল কারন আছে, তার মধ্যে একটি হলো ওরা কোনরকম অপরাধের বিচার করতে পারে না। যে পন্থা আমাদের দেশে গত সরকার অবলম্বন করেছিল। তারা এই ধরণের বড় বড় ঘটনার কোন বিচার করেনি। গ্রেনেড হামলার কোন বিচার করেনি। শেষটায় মিডিয়ার বিরক্তির কারণে জঙ্গীদের বিচার করা শুরু করে। বিএনপি জামাত জোট সরকার আরও পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতায় থাকলে হয় পাকিস্তান হতে আমাদের বেশি সময় লাগত না।