রাজনীতি এখন চরিত্রহীনদের ব্লাউজের ভিতরে।আর এই ব্লাউজ বাহিনীকে সহায়তা দিচ্ছে কিছু সংখ্যক চরিত্রহীন তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও রাজনীতিবিদরা।
এই ব্লাউজ বাহিনীদেরকে আপনার কমবেশি সবাই চিনেন। এই নারীদের চরিত্র এতোটাই ভালো যে তারা কেউ কেউ ৩টি থেকে ১৭টি পযর্ন্ত বিয়ে করেছেন।
(১) শমি কায়েসার ৪বার বিয়ে বসেছিল বতর্মানে তিনি একজন রাজনীতিবিদ।
(২) তারানা হালিম ৩বার বিয়ে বসেছিল বতর্মানে তিনি একজন রাজনীতিবিদ।
(৩) মমতাজ বেগম ১৭বার বিয়ে বসেছিল বতর্মানে তিনি একজন রাজনীতিবিদ।
(৪) পাপিয়া তার অগনিত জামাই আছে তিনি একজন দেহ ব্যবসাহী ও রাজনীতিবিদ বতর্মানে তিনি কারাগারে।
(৫) বাটপার ডা: সাবরিনা ৩বার বিয়ে বসেছিল দেহ ব্যবসাহী বতর্মানে তিনি কারাগারে।
এভাবে যদি বলতে থাকি তাহলে আরো ডজন খানিকের নাম বলা যাবে। যাইহোক আমার কথা হোলো এসব চরিত্রহীনেরা যদি রাজনীতিবিদ হয় তাহলে এদের থেকে জনগণ কি শিখবে? এরা নিজেরাই তাল মাতাল। এরা জনগণের সাথে দুর্নীতি, চিটারি, বাটপারি, অশ্লীলতা ও ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ড চালিয়ে টাকার পাহাড় বানিয়েছে। এরা সাহেদ ও সাবরিনা চেয়েও বড় বাটপার ওনারা ধরাছোঁয়ার বাহিরে থেকে যাচ্ছে।
এই অশ্লীল মানুষ নামের অমানুষগুলো রাজনীতিকে ধংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছে। এভাবে যদি চরিত্রহীন, অশ্লীল ও অশিক্ষিত লোকেরা রাজনীতিতে আসতে থাকে তাহলে একসময় রাজনীতি পুরোপুরি ধংস হয়ে যাবে। তাই আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা আপনারা সিদ্ধান্ত নিন এই দলে নিতিবান, সততা ও চরিত্রবান লোকেরা রাজনীতি করবে নাকি চরিত্রহীনরা।
কারণ যেভাবে এখন চলছে এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে আওয়ামী লীগ থেকে চরিত্রহীন লীগ ও ব্লাউজ লীগে পরিবর্তন হইতে বেশি সময় লাগবেনা।