বেশ কিছুদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়াতে মেয়েদের “ধর্ষণ” বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে। আলোচনার মুখ্য হিসেবে আছে তনু-নামের মেয়েটির ধর্ষণ ও হত্যার বিচার। অনেকেই তনু হত্যার বিচারের দাবিতে মাঠে নেমেছেন। যারা মাঠ পর্যায়ে যেতে পারেননি তাঁরা অনলাইনে ভীষণ একটিভ রয়েছেন।
তার মধ্যে আবার কিছু শ্রেণীর লোকজন দেখা যাচ্ছে যে, তনু নামের মেয়েটির পড়নে যদিও হিজাব ছিলো, কিন্তু আসলেই কতটুকু শালীন ছিলো তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। কেউ কেউ আবার বলছেন ধর্ষণের জন্য পোশাক শালীন/অশালীন হওয়া দায়ী। আবার কেউ বলছেন কারো পোশাক অশালীন হলে তাকে ধর্ষণ করা স্বাভাবিক, শালীন হলে তা হতো না ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে দিন দিন নানা আলোচনা সমালোচনার ঝড় বয়েই চলেছে।
আজ হটাত করে দুই সপ্তাহ পুরোনো একটি খবর দেখে চোখ আটকে গেলো। মাথায় বিভিন্ন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। খবরটি সম্ভবত ১৬ মার্চ এর, ঈশ্বরদী’র বাসিন্দা এক মাওলানা মুফতি মতিউর রহমান নামের ব্যাক্তি মাদ্রাসার এক ছাত্র রাজুকে বলাৎকার করে জেল হাজতে গিয়েছেন। এই মুফতি নাকি আবার ঈশ্বরদী উপজেলা হেফাজতি ইসলামের সভাপতি। খবর সূত্রঃ এই লিংকে
এখন,
কিউরিয়াস মাইন্ড ওয়ান্টস টু নোঃ রাজু নামের ছেলেটার পোশাক কি শালীন ছিলো?