মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে জনাব মীর কাশেম আলীকে।
জামায়াত নেতাদের হত্যার জন্য আওয়ামী সরকার এবং তাদের পৃষ্ঠপোষক ও দোসরদের ষড়যন্ত্র উন্মোচিত হলো এই মামলার মাধ্যমে।
উদোর পিন্ডি ভুদোর ঘাড়ে চাপানোর উজ্জল দৃষ্টান্ত হচ্ছে এই মামলা। কাকে কাকে ফাঁসানো হবে সে বিষয়ে প্রসিকিউশন আগেই বানোয়াট মামলা তৈরী করেছিল
এই গোয়েবলসীয় অভিযোগ তারই প্রমাণ। ১৯৭৭ সালে জন্মগ্রহণ করা সাক্ষী প্রবীর মিত্র সাক্ষ দিয়েছেন যে তিনি ১৯৭১ সালে নিজ চোখে জনাব মীর কাশেম আলীকে অপরাধ করতে দেখেছেন!
সিনহা দাদার উপরে চড়াও BAL সেনারা, ঠিক আছে, উনি দোষ করলে তাকে পদ থেকে বহিষ্কার করা হোক, আর তা না হলে যারা থিস্তি খেওরে ব্যাস্ত তাদেরকে আদালত অবমাননার দায়ে লাল দালানে পাঠানো হোক। সুরঞ্জিতের বিবেক এখনও জেগে ওঠেনা কেন? ঠিক যেভাবে জেগে উঠেছিলো প্রবীর সিকদারের সময়??? নাকি কালো বিড়াল এখনও মানুষ হয়নি???
কেন খুনির বিচার চাইলে আমায় দেশদ্রোহী বলো আর ভোটের মাঠে ধর্ম নিয়ে নোংরা খেলা খেলো, মীর কাসেম আলী শুধু একজন রাজনীতিবিদই নন, দেশ ও দেশের বাইরে তিনি একজন উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী হিসেবে সুপরিচিত। বিশেষ করে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত না থেকেও যে চট্টগ্রামকে তার কথিত অপরাধের ঘাটি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, সে চট্টগ্রামেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মীর কাশেম আলীর উন্নয়নের চিত্র।
১৯৭১ সালে যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিপক্ষে তার অবস্থান ছিল বলে মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়, সে বাংলাদেশকেই নতুন রূপে সাজাতে তিনি দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
একজন দেশপ্রেমিক ও উন্নয়ন বান্ধব লোক যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ন্যায় বিচার বঞ্চিত হন, তবে তা বিচারের ইতিহাসের এক অপদৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
আর তাই আদালতে নিরাপরাধ সাব্যস্থ হয়ে মীর কাসেম আলী আবারো ফিরে আসবেন জনতার মাঝে, দেশের উন্নয়নে নিয়োজিত করবেন তার শরীরের ঘাম,
হৃদয়ের রক্তকণা এ প্রতীক্ষায় পথ চেয়ে আছে বাংলাদেশের প্রতিটি সচেতন মানুষ।