হাম্বালীগ মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকি যখন পবিত্র হজ্জ নিয়ে কটূক্তি করলো ও আল্লাহর রাসুলকে ব্যাঙ্গাত্তক করলো তখন আওয়ামীলীগের সবাই বলল লতিফ সিদ্দিকি আওয়ামীলীগের কেউ না, সে মানসিক বিকারগ্রস্থ । তাঁর চিকিৎসা হওয়া দরকার , এই বলে তাকে মন্ত্রনালয় থেকে সাময়িক বহিস্কার করে আই ওয়াশ করলো ।
সুশান্ত পাল যখন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বিদ্রুপ মন্তব্য করে ঢাবির শিক্ষার্থীদেরকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করলো তখন সুশান্তকে মানসিক বিকারগ্রস্থ বলে সাময়িক ট্রান্সফার করে চিকিৎসার পরামর্শ দেওয়া হল ।
এবার আবার আওয়ামী মন্ত্রী ছায়েদুল যখন হিন্দুদেরকে মালাউন বলল তখন আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতারা বলতে লাগলেন, ছায়েদুল আওয়ামীলীগের কেউ না !! এবার ছায়েদুল মন্ত্রীকেও হয়তো মানসিক বিকারগ্রস্থ বলে চিকিৎসার পরামর্শ দিয়ে সাময়িক বহিস্কার করা হবে।
সুশীল প্রগতিশীলরা আবেগ নিয়ে চিৎকার করে কান্না করে বলছেন, একজন হিন্দু যুবকের এক স্ট্যাটাসের ভিত্তিতে সমগ্র হিন্দু জাতিকে দোষারোপ করা উচিত নয় ।
সুশীলদের কাছে প্রশ্ন রইল –
একজনের অপরাধে সমগ্র জাতি দোষারোপ না হলে কোন জায়গায় জঙ্গি হামলায় নামধারী কোন মুসলমান জড়িত থাকলে মুসলমানকে জঙ্গির ধর্ম বলার সময় আপনাদের অসাম্প্রদায়িকতা ও সুশীলতা কোথায় থাকে ?
একজন হিন্দু যুবকের অপরাধে যদি সমগ্র হিন্দু জাতি দোষী না হয় তবে একজন মুসলমান মন্ত্রী ছায়েদুলের হিন্দুদেরকে মালাউন বলাতে সমগ্র মুসলমানরা কেন দায়ী হবে ?
লতিফ সিদ্দিকি যখন হজ্জ নিয়ে বিতর্ক মন্তব্য করলো তখন আপনাদের মতো ভণ্ড সুশীলরা লতিফ সিদ্দিকির বহিস্কারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিয়েছিলেন কারণ সেটা ছিল মুসলমানদের উপর প্রাণের আঘাত । অথচ আজ ছায়েদুল মন্ত্রী যখন আপনাদের উপর আঘাত দিলো তখন ছায়েদুল মন্ত্রীর অপসারনের দাবীতে শ্লোগান তুলছেন ।
নিজের উপর হামলা হলে সংখ্যালঘু নির্যাতন আর মুসলমানের উপর হামলা হলে মুখে কুলূপ এঁটে চেতনার লাঠি চুষা’ বন্ধ করুন ।
আপনাদের মতো ভণ্ড সুশীলদের কারনেই আজ দেশ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পথে এগিয়ে যাচ্ছে । এই আপনারাই লতিফ সিদ্দিকিকে দিয়ে হজ্জের বিরুদ্ধে বয়ান রাখিয়ে দাঙ্গা বাধাতে চেয়েছিলেন , আজ আবার এই আপনারাই ছায়েদুলকে দিয়ে হিন্দুদেরকে মালাউন বলিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে চাচ্ছেন ।
ফলাফল – সাধারণ ও বোকা হিন্দুদের জায়গা আপনাদের মতো রাঘব বোয়াল ও ধান্ধাবাজ মালাউনদের দখলে যাবে । পাশাপাশি দাদাদের কাছে আবেগ মিশিয়ে কান্না করে দাদাদের চেতনা চুষার সুযোগ পাবেন ।
সুশান্ত পাল যখন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বিদ্রুপ মন্তব্য করে ঢাবির শিক্ষার্থীদেরকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করলো তখন সুশান্তকে মানসিক বিকারগ্রস্থ বলে সাময়িক ট্রান্সফার করে চিকিৎসার পরামর্শ দেওয়া হল ।
এবার আবার আওয়ামী মন্ত্রী ছায়েদুল যখন হিন্দুদেরকে মালাউন বলল তখন আওয়ামীলীগের বড় বড় নেতারা বলতে লাগলেন, ছায়েদুল আওয়ামীলীগের কেউ না !! এবার ছায়েদুল মন্ত্রীকেও হয়তো মানসিক বিকারগ্রস্থ বলে চিকিৎসার পরামর্শ দিয়ে সাময়িক বহিস্কার করা হবে।
সুশীল প্রগতিশীলরা আবেগ নিয়ে চিৎকার করে কান্না করে বলছেন, একজন হিন্দু যুবকের এক স্ট্যাটাসের ভিত্তিতে সমগ্র হিন্দু জাতিকে দোষারোপ করা উচিত নয় ।
সুশীলদের কাছে প্রশ্ন রইল –
একজনের অপরাধে সমগ্র জাতি দোষারোপ না হলে কোন জায়গায় জঙ্গি হামলায় নামধারী কোন মুসলমান জড়িত থাকলে মুসলমানকে জঙ্গির ধর্ম বলার সময় আপনাদের অসাম্প্রদায়িকতা ও সুশীলতা কোথায় থাকে ?
একজন হিন্দু যুবকের অপরাধে যদি সমগ্র হিন্দু জাতি দোষী না হয় তবে একজন মুসলমান মন্ত্রী ছায়েদুলের হিন্দুদেরকে মালাউন বলাতে সমগ্র মুসলমানরা কেন দায়ী হবে ?
লতিফ সিদ্দিকি যখন হজ্জ নিয়ে বিতর্ক মন্তব্য করলো তখন আপনাদের মতো ভণ্ড সুশীলরা লতিফ সিদ্দিকির বহিস্কারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিয়েছিলেন কারণ সেটা ছিল মুসলমানদের উপর প্রাণের আঘাত । অথচ আজ ছায়েদুল মন্ত্রী যখন আপনাদের উপর আঘাত দিলো তখন ছায়েদুল মন্ত্রীর অপসারনের দাবীতে শ্লোগান তুলছেন ।
নিজের উপর হামলা হলে সংখ্যালঘু নির্যাতন আর মুসলমানের উপর হামলা হলে মুখে কুলূপ এঁটে চেতনার লাঠি চুষা’ বন্ধ করুন ।
আপনাদের মতো ভণ্ড সুশীলদের কারনেই আজ দেশ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পথে এগিয়ে যাচ্ছে । এই আপনারাই লতিফ সিদ্দিকিকে দিয়ে হজ্জের বিরুদ্ধে বয়ান রাখিয়ে দাঙ্গা বাধাতে চেয়েছিলেন , আজ আবার এই আপনারাই ছায়েদুলকে দিয়ে হিন্দুদেরকে মালাউন বলিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে চাচ্ছেন ।
ফলাফল – সাধারণ ও বোকা হিন্দুদের জায়গা আপনাদের মতো রাঘব বোয়াল ও ধান্ধাবাজ মালাউনদের দখলে যাবে । পাশাপাশি দাদাদের কাছে আবেগ মিশিয়ে কান্না করে দাদাদের চেতনা চুষার সুযোগ পাবেন ।