আজ যদি কামরুজ্জামান আওয়ামী অথবা বাম রাজনীতি করতেন তিনি হতেন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অথবা হাসিনার উপদেস্টা। তিনি তখন রাজাকার না হয়ে মুক্তিযোদ্ধার কমান্ডার হয়ে যেতেন। যেমন হয়েছেন ঢাবি ভিসি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। কামরুজ্জামান ও আরেফিন দুইজনই ঢাবির ছাত্র দুইজনই ক্লাসমেট। কামরুজ্জামান অনার্সএ ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট, আর আরেফিন সিদ্দিক ফার্স্ট ক্লাস সেকেণ্ড।
নিয়তির এ কী খেলা? বাম রাজনীতি কারণে,সরকারের দালালী করার কারনে একজন ঢাবি ভিসি। আর অন্যদিকে ইসলামী রাজনীতি ওইসলামী আন্দোলন আরেকজন কে বানিয়েছে ফাসির আসামী ও যুদ্ধাপরাধী।
সমকালীন বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে সেরা এই বুদ্ধিজীবী ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন তখন যুদ্ধাপরাধী হয়নি,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র ছিল মুক্তিযুদ্ধের পরে তখন যুদ্ধাপরাধী হয়নি।
যুদ্ধাপরাধী হয়েছেন তখন থেকে যখন থেকে তিনি জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়েছেন।